এলার্জি ঔষধ এর নাম | এলার্জি দূর করার উপায় | এলার্জি চুলকানি দূর করার উপায়
সূচি নির্দেশনা
এলার্জি ঔষধ এর নাম
আপনার যদি এলার্জি ঔষধ এর নাম জানা থাকে তাহলে, হঠাৎ করে যদি এলার্জির প্রকোপ বেড়ে যায় তাহলে খুব সহজেই আপনি এলার্জির প্রকোপ থেকে মুক্তি পাবেন। পক্ষান্তরে যদি আপনি এলার্জি ঔষধ এর নাম না জানেন তাহলে সমস্যায় পড়তে পারেন। তবে মনে রাখবেন, এলার্জি ঔষধ এর নাম বলে ফার্মেসি থেকে ঔষধ প্রয়োগ করে সেবন করবেন না।
ওষুধ সেবন করার পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করবেন। ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত যদি আপনি এলার্জি ঔষধ সেবন করেন তাহলে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক জটিলতায় পড়তে পারেন। তাই সব ধরনের ঝুঁকি এড়াতে অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শক্রমে এলার্জি ঔষধ সেবন করতে হবে।সেইসাথে এলার্জি ঔষধ এর নাম বলে ফার্মেসি থেকে ঔষধ করে করে সেবন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
এলার্জি ঔষধ এর নাম:
- Acitrin
- Alenil
- ELC-M
- ZYRTEC
- Cetisoft
- Atrizin
- Alargol.
- Zytec
- Riz
- Opzin
- Nosemin
এলার্জি দূর করার উপায়
উপরে এলার্জি ঔষধ এর নাম তুলে ধরা হয়েছে। নিচে এলার্জি চুলকানি দূর করার উপায় তুলে ধরা হবে। আর আর্টিকেলটির এই অংশে এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তার আলোচনা করা হবে। আশা করা যায় নিম্ন বর্ণিত, এলার্জি দূর করার উপায় সমূহ অবলম্বন করে খুব সহজেই আপনি এলার্জি রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।
আরো পড়ুন: পাইলস এর ১০০% কার্যকর চিকিৎসা
তাই আপনি যদি, এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আর্টিকেলের এই অংশটি মনোযোগের সাথে পড়তে হবে। প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগের সাথে পড়লে, এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন। আশা করি নিম্ন বর্ণিত, এলার্জি দূর করার উপায় সমূহ জেনে আপনি উপকৃত হবেন। যাইহোক আসুন জেনে নেয়া যাক, এলার্জি দূর করার উপায় সময় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
এলার্জি দূর করার উপায়:
- বাহিরের দূষিত বাতাস ঘরের ভেতরে প্রবেশ করতে না দেয়া: বাহিরের দূষিত বাতাস থেকে ঘরকে মুক্ত রাখতে আপনি এয়ারকন্ডিশনারে বিশেষ ফিল্টার ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যদি এয়ারকন্ডিশনারে ফিল্টার ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ঘর দূষিত বাতাস থেকে মুক্ত থাকবে।
- নিজেকে সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা: এলার্জি থেকে যদি আপনি মুক্তি পেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। অর্থাৎ নিয়মিত গোসল করতে হবে। আপনি যদি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন না থাকেন সেক্ষেত্রে এলার্জির প্রকোপ বেড়ে যেতে পারে। তাই অবশ্যই আপনাকে সব সময়। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হয়ে থাকতে হবে।
- মাস্ক পরিধান করা: বাইরে বেরোনোর সময় অবশ্যই আপনাকে মাস্ক পরিধান করে বাইরে বের হতে হবে। কেননা বাহিরের ধুলাবালি এলার্জির কারণ হতে পারে। তাই আপনি যদি নিজেকে এলার্জি থেকে দূরে রাখতে চান, তাহলে অবশ্যই বাহিরের হয় ধুলাবালিথেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে হবে।
- স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়া: নিয়মিত স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। যার ফলে এলার্জি সহ শরীরের বিভিন্ন সমস্যা আস্তে আস্তে দূর হয়ে যায়। তাই আপনি যদি এলার্জি দূর করতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে নিয়মিত স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খেতে হবে।
- নিয়মিত নাক পরিষ্কার করা: সবসময় নাক-মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার রাখতে হবে। কেননা এলার্জির জীবাণু সাধারণত নাকের মাধ্যমে ভিতরে প্রবেশ করে। তাই আপনি যদি নাক পরিষ্কার রাখেন তাহলে, আশা করা যায় এলার্জি এর প্রকোপ থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে পারবেন।
- পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা: পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করলে শরীর হাইড্রেট থাকে, এর ফলে এলার্জির প্রভাব কম। থাকে অর্থাৎ শরীরে এলার্জিজনিত চুলকানি বহুলাংশ কমে যায়। তাই এলার্জি থেকে নিরাপদ থাকতে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
- ধূমপান থেকে বিরত থাকা এবং সিগারেটের ধোঁয়া থেকে দূরে থাকা: ধূমপান বরাবরই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আপনার যদি এলার্জির মত সমস্যা থেকে থাকে তাহলে তো অবশ্যই আপনাকে ধূমপান থেকে বিরত থাকতে হবে। শুধু তাই নয় সিগারেটের ধোঁয়া থেকেও নিজেকে দূরে রাখতে হবে।
- মধু সেবন করা: গবেষণায় দেখা গিয়েছেন নিয়মিত মধু সেবন করলে, ধীরে ধীরে এলার্জির প্রভাব কমে যায়। তাই এলার্জি দূর করার জন্য আপনি নিয়মিত মধুর সেবন করতে পারেন।
- ভিটামিন সি জাতীয় ফল বেশি বেশি খাওয়া: বেশি বেশি ভিটামিন সি জাতীয় ফল খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। আর শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে এলার্জির সমস্যা কমে আসে।
- ঔষধ সেবন করা: এলার্জির প্রকোপ যদি অত্যধিক পরিমাণে বেড়ে যায় সে ক্ষেত্রে ঘরে বসে না থেকে অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে। ইতিমধ্যেই উপরে বেশ কিছু এলার্জি ঔষধ এর নাম তুলে ধরা হয়েছে। ডাক্তারের পরামর্শক্রমে উপর উল্লেখিত ঔষধ গুলো সেবন করে খুব সহজে আপনি এলার্জির সমস্যা দূর করতে পারবেন।
এলার্জি চুলকানি দূর করার উপায়
এলার্জির চুলকানি খুবই বিরক্তির এবং কষ্টকর। আপনি যদি বিরক্তি কর এবং কষ্ট করে এই এলার্জি চুলকানি দূর করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে এলার্জি চুলকানি দূর করার উপায় সম্পর্কে জানতে হবে। এলার্জি চুলকানি দূর করার উপায় সম্পর্কে জেনে নিলে ঘরে বসেই খুব সহজেই আপনি এলার্জি চুলকানি দূর করতে পারবেন। যাইহোক নিচে এলার্জি চুলকানি দূর করার উপায় সমূহ তুলে ধরা হলো।
এলার্জি চুলকানি দূর করার উপায়:
- বরফ থেরাপি: অতিরিক্ত চুলকালে বরফ থেরাপি দিতে পারেন। ভারত থেরাপি দিলে তৎক্ষণাৎ চুলকানি বন্ধ হয়ে যাবে। তাই আপনি যদি তৎক্ষণাৎ এলার্জি চুলকানি দূর করতে চান সেক্ষেত্রে বরফ থেরাপি আপনার জন্য খুবই কার্যকর একটি পদ্ধতি।
- ত্বক মসৃণ রাখা: ত্বক শুষ্ক রাখবেন না। ত্বক শুষ্ক রাখলে চুলকানি অধিক পরিমাণে বেড়ে যেতে পারে। তাই চুলকানি কমানোর জন্য ত্বক সব সময় মসৃণ রাখতে হবে।
- আপেল সিডার ভিনেগার: পানির সাথে সামান্য পরিমাণ আপেল সিডার ভিনেগার মিশ্রিত করে আক্রান্ত স্থান পরিষ্কার করতে পারেন। নিয়মিত কিছুদিন এভাবে পানির সাথে আপেল সিডার ভিনেগার ব্যবহার করলে এলার্জি চুলকানি দূর কমে আসবে।
- বেকিং সোডা: এলার্জি চুলকানি দূর করার জন্য বেকিং সোডা খুবই কার্যকরী একটি ঘরোয়া ঔষধ। পানির সাথে সামান্য পরিমাণে খাবার সোডা মিশ্রিত করে আক্রান্ত স্থান পরিষ্কার করলে খুব দ্রুত চুলকানি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
- গরম পানি ব্যবহার না করা: আপনার যদি এলার্জিজনিত চুলকানি থাকে সেক্ষেত্রে গরম পানি ব্যবহার না করাই ভালো। কেননা গরম পানি ব্যবহার করলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। আর ত্বক শুষ্ক হয়ে গেলে তাতে চুলকানি বেড়ে যেতে পারে। তাই এলার্জি চুলকানি দূর করার জন্য গরম পানি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- সুগন্ধযুক্ত কসমেটিক ব্যবহার না করা: অত্যধিক সুগন্ধা সম্পন্ন কসমেটিক্স ব্যবহার করলে তা এলার্জি রোগীর জন্য খুবই ক্ষতিকারক। কেননা সুগন্ধযুক্ত কসমেটিক্স খুব সহজেই আপনার শরীরে এলার্জির প্রভাব বৃদ্ধি করতে পারে। তাই আপনি যদি এলার্জি চুলকানি দূর করতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে অত্যধিক পরিমাণে সুগন্ধযুক্ত যুক্ত কসমেটিক ব্যবহার করা পরিহার করতে হবে।
- পশমি কাপড় এবং সিন্থেটিক কাপড় ব্যবহার না করা: প্রশমী কাপড় এবং সিন্থেটিক জাতীয় কাপড় ব্যবহার করলে এলার্জির প্রকোপ বেড়ে যায়। তাই যত সম্ভব পশমি কাপড় এবং সিন্থেটিক জাতীয় কাপড় পরিধান করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- অতিরিক্ত চুলকানো থেকে বিরত থাকা: শরীরে অত্যধিক পরিমাণে চুলকানি দেখা দিলে, যথাসম্ভব চুলকানো থেকে বিরত থাকতে হবে। কেননা আপনি যত বেশি চুলকাবেন চুলকানি তত বেশি বৃদ্ধি পাবে, তাই চেষ্টা করবেন চুলকানি থেকে বিরত থাকার।
এলার্জির হোমিও ঔষধের নাম
ইতোমধ্যেই উপরে এলার্জি ঔষধ এর নাম তুলে ধরা হয়েছে। আর্টিকেটির এই অংশে এলার্জির হোমিও ঔষধের নাম উল্লেখ করা হবে। তাই আপনি যদি এলার্জির হোমিও ঔষধের নাম জানতে চান তাহলে নিম্ন বর্ণিত তথ্যগুলো আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এলার্জি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অনেকেই হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণ করে থাকেন।
নিচে এলার্জির হোমিও ঔষধের নাম সমূহ তুলে ধরা হবে। আশাকরি নিম্ন বর্ণিত এলার্জির হোমিও ঔষধের নাম সমূহ যেনে আপনি উপকৃত হতে পারবেন। এলার্জি দূর করার উপায় এবং এলার্জি চুলকানি দূর করার উপায় সম্পর্কে যদি আপনি আরো বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগের সাথে পড়তে হবে। যাইহোক আসুন দেখে নেয়া যাক, এলার্জির হোমিও ঔষধের নাম সমূহ।
এলার্জির হোমিও ঔষধের নাম:
- Sulphur
- graphites
- Natrum Mur
- Pulsatilla
- Lycopodium
- Apis Mel
- Psorinum
- Argentum Nitricum
- Arsenic Album
- Nux Vom
- Carbo Veg
এলার্জির ঔষধ বেশি খেলে কি হয়
অত্যধিক পরিমাণে এলার্জির ঔষধ সমান করলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। আপনি যদি অতিরিক্ত পরিমাণে এলার্জির ঔষধ সেবন করেন তাহলে যে সকল সমস্যা দেখা দিতে পারে সেগুলো আমি সে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হবে। নিম্ন বর্ণিত তথ্য গুলো মনোযোগের সাথে পড়লে, এলার্জির ঔষধ বেশি খেলে কি হয়? সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। চলুন জেনে নেয়া যাক এলার্জির ঔষধ বেশি খেলে কি হয়? সেই বিষয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
এলার্জির ঔষধ বেশি খেলে কি হয়:
- ঘুম ঘুম ভাব।
- মুখ এবং চোখ শুকিয়ে যাওয়া।
- চোখের দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যাওয়া।
- মাথা ব্যথা।
- রক্তচাপ কমে যাওয়া।
- শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণে কষ্ট হওয়া।
- হার্টবিট বেড়ে যাওয়া।
- প্রস্রাবের সমস্যা হওয়া এবং
- কোষ্ঠকাঠিন্য।
কোন কোন খাবারে এলার্জি আছে | এলার্জি জাতীয় খাবার
ইতোমধ্যেই উপরে এলার্জি ঔষধ এর নাম সমূহ তুলে ধরা হয়েছে। সেই সাথে উপরে এলার্জি দূর করার উপায় এবং এলার্জি চুলকানি দূর করার উপায় সম্পর্ক বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আর্টিকেলটির এই অংশে কোন কোন খাবারে এলার্জি আছে বা এলার্জি জাতীয় খাবার সমূহের তালিকায় তুলে ধরা হবে। কোন কোন খাবারে এলার্জি আছে বা এলার্জি জাতীয় খাবার সমূহের তালিকা জেনে রাখলে আশা করি আপনি উপকৃত হতে পারবেন।
কিছু কিছু খাবার রয়েছে যেই খাবার গুলো খাওয়ার কারণে এলার্জির প্রভাব বেড়ে যেতে পারে। কোন কোন খাবারে এলার্জি আছে, সেই খাবারগুলোর তালিকা নিচে তুলে ধরা হবে। নিম্ন বর্ণিত তথ্য গুলো মনোযোগের সাথে পড়লে, কোন কোন খাবারে এলার্জি আছে সেই বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন। কোন কোন খাবারে এলার্জি আছে, সেই খাবার গুলোর তালিকা নিচে তুলে ধরা হলো।
এলার্জি জাতীয় খাবার:
- গরুর দুধ
- গরুর মাংস
- চিনা বাদাম
- ডিম
- সরিষার তেল
- আটার তৈরি খাবার
- নারকেল
- কাঠবাদাম
শেষ কথা
আপনি যদি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে গুরুত্বপূর্ণ এই আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই এলার্জি দূর করার উপায় বা এলার্জি চুলকানি দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। কেননা ইতোমধ্যেই এই আর্টিকেলটিতে সেই বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও আর্টিকেলটির প্রথম অংশে এলার্জি ঔষধ এর নাম এবং এলার্জির হোমিও ঔষধের নাম তুলে ধরা হয়েছে।
কোন কোন খাবারে এলার্জি আছে বা এলার্জি জাতীয় খাবার সমূহের তালিকাও আর্টিকেলটির শেষাংশে উল্লেখ করা হয়েছে। এবং এলার্জির ঔষধ বেশি খেলে কি হয় অর্থাৎ এলার্জির ঔষধের পাশে প্রতিক্রিয়া গুলো কি, তা এই আর্টিকেলটিতে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্যবহুল এই আর্টিকেলটি আশা করি আপনার ভালো লেগেছে। যদি এই আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করতে পারেন। এতে করে আপনার মাধ্যমে অন্যরাও উপকৃত হতে পারবে।